হে মানুষ! তোমরা তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্বরণ কর। আল্লাহ্ ছাড়া কি কোন স্রষ্টা আছে, যে তোমাদেরকে আসমানসমূহ ও যমীন থেকে রিযিক দান করে? আল্লাহ্ ছাড়া কোন সত্য ইলাহ্ নেই। কাজেই তোমাদেরকে কোথায় ফিরানো হচ্ছে [১]?
____________________
[১] অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, “বলুন, ‘কে আসমানসমূহ ও যমীনের রব?’ বলুন, ‘আল্লাহ।’ বলুন, ‘তবে কি তোমরা অভিভাবকরূপে গ্ৰহণ করেছ আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে যারা নিজেদের লাভ বা ক্ষতি সাধনে সক্ষম নয়?’ বলুন, ‘অন্ধ ও চক্ষুন্মান কি সমান হতে পারে? নাকি অন্ধকার ও আলো সমান হতে পারে?’ তবে কি তারা আল্লাহর এমন শরীক করেছে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির মত সৃষ্টি করেছে, যে কারণে সৃষ্টি তাদের কাছে সদৃশ মনে হয়েছে? বলুন, ‘আল্লাহ সকল বস্তুর স্রষ্টা ; আর তিনি এক, মহা প্রতাপশালী।” [সূরা আর-রাদ: ১৬] [আদওয়াউল বায়ান]
____________________
[১] অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, “বলুন, ‘কে আসমানসমূহ ও যমীনের রব?’ বলুন, ‘আল্লাহ।’ বলুন, ‘তবে কি তোমরা অভিভাবকরূপে গ্ৰহণ করেছ আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে যারা নিজেদের লাভ বা ক্ষতি সাধনে সক্ষম নয়?’ বলুন, ‘অন্ধ ও চক্ষুন্মান কি সমান হতে পারে? নাকি অন্ধকার ও আলো সমান হতে পারে?’ তবে কি তারা আল্লাহর এমন শরীক করেছে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির মত সৃষ্টি করেছে, যে কারণে সৃষ্টি তাদের কাছে সদৃশ মনে হয়েছে? বলুন, ‘আল্লাহ সকল বস্তুর স্রষ্টা ; আর তিনি এক, মহা প্রতাপশালী।” [সূরা আর-রাদ: ১৬] [আদওয়াউল বায়ান]
الترجمة البنغالية
৩. হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের জিহŸা, অন্তর ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গের আমল দ্বারা তোমাদের উপর আল্লাহ প্রদত্ত নিআমতের শুকরিয়া আদায় করো। তোমাদের কি আল্লাহ ব্যতীত কোন ¯্রষ্টা রয়েছেন, যিনি আসমান থেকে বারি বর্ষানোর মাধ্যমে আর যমীন থেকে শস্য ও ফসলাদি উদ্গত করার মাধ্যমে রিযিক দিয়ে থাকেন? তিনি ব্যতীত প্রকৃতপক্ষে কোন মা‘বূদ নেই। তদুপরি তোমরা কীভাবে এই সত্য থেকে বিরত থাক। আর আল্লাহর উপর মিথ্যারোপ করো এবং ধারণা করো যে, আল্লাহর শরীক রয়েছে। অথচ তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন ও জীবিকা প্রদান করেছেন?!
الترجمة البنغالية للمختصر في تفسير القرآن الكريم